'রাজনীতির পাশাপাশি সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া মানুষদের সেবায়, সবসময় এগিয়ে থাকেন মোঃ আবুল কাশেম রুবেল। তিনি করোনাকালীন দেশসেরা অলরাউন্ডারের মতই বিভিন্ন উদ্যোগ প্রশংসা কুড়িয়েছে সাধারণ মানুষদের।.
সকল মানুষের ইচ্ছাই হোক স্বেচ্ছায় রক্তদান এই স্লোগানকে সামনে রেখে পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা এনামুর রহমান সোহাগ বলেন ব্লাড সোসাইটি হবিগঞ্জ পরিবারের সম্মানিত উপদেষ্টা হিসেবে পেয়ে ব্লাড সোসাইটি হবিগঞ্জ পরিবারসহ আমরা সম্মানিত ও আনন্দিত। মোঃ আবুল কাশেম রুবেল বলেন, এই ব্লাড সোসাইটি হবিগঞ্জ পরিবার টিমটি দীর্ঘদিন ধরে দেখে আসছি নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানে এগিয়ে আছে এই সংঘটনটি।.
তিনি আরো বলেন স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা তা বিনা খরচে জানা যায়। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি। প্রতি পাইন্ট (এক গ্যালনের আট ভাগের এক ভাগ) রক্ত দিলে ৬৫০ ক্যালরি করে শক্তি খরচ হয়। অর্থাৎ ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। .
মাঠে হোক বা বাইরে; একের পর এক বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না আবুল কাশেম রুবেলের। তবে এসবের বাইরেও সমাজের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। সাধারণ মানুষদের সহায়তার জন্য অবশ্য নিজেরও একটা ফাউন্ডেশন আছে । সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া মানুষদের সেবা দিতে পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা, তত্ত্বাবধান ও বাস্তবায়নে কাজ করেছেন তিনি। যার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একমাত্র সমাজের সুবিধাবঞ্চিত পিছিয়ে পড়াসহ যেকোনো মানুষগুলোর খোঁজ খবর নেয়া অসুস্থ্য হলে খবর পাওয়ার সাথে সাথেই , তাদের বাড়িতে গিয়ে তাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করাই তার প্রধান উদ্যেশ্য। .
আমরা ব্লাড সোসাইটির পক্ষ থেকে মোঃ আবুল কাশেম রুবেলকে ধন্যবাদ ও আন্তরিক ভাবে শ্রদ্ধা জানাই করোনা মহামারীর শুরু থেকেই তিনি আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে অসহায় মানুষের সেবা ও মৃত ব্যাক্তিদের দাফন কাজে সহযোগিতা করেছেন। এছাড়া এমন এক অর্গানাইজেশনের অংশ হতে পেরে গর্বিত ও সম্মানিত বোধ করছেন জানিয়েছেন এই অলরাউন্ডার রুবেল। .
ডে-নাইট-নিউজ / উজ্জ্বল আহমেদ, হবিগঞ্জ:-
আপনার মতামত লিখুন: